তুরস্কের ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত শিশুটির গল্প "সাদা পোশাক পরা এক রহস্যময় ব্যক্তি আমাকে বাঁচাতে এসেছে"।
এটি একটি অসাধারণ ঘটনা যা তুরস্কে ঘটেছে যা দেখে ক মেয়েছেলে 5 বছর বয়সী, ভূমিকম্পের 8 দিন পরে ধ্বংসস্তূপের নীচে জীবিত পাওয়া গেছে।
আমরা যে শিশুটির কথা বলব তার অসাধারণ গল্প বলে, যা অবিলম্বে সারা বিশ্বে চলে যায়। ধ্বংসস্তূপের নিচে এতগুলো ঘন্টা অতিবাহিত করার পরও যে তিনি নিজেকে বাঁচাতে পারবেন তা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি, কিন্তু সৌভাগ্যবশত তার নাম অন্য ব্যক্তিদের সাথে যোগ হয়েছে, বয়স্ক এবং নয়, একটি অলৌকিক ঘটনা দ্বারা জীবিত।
ভাল জন্য 192 ঘন্টা এটি অন্ধকারে, ঠান্ডায়, ধ্বংসস্তূপের নীচে আটকে ছিল। উদ্ধারকারীরা তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে সে কীভাবে বেঁচে ছিল এবং ছেলেটি উত্তর দেয় যে সাদা পোশাক পরা একটি চিত্র তাকে খাবার এবং পানীয় এনেছিল এবং তারপর অদৃশ্য হয়ে গেছে।
সাদা পোশাকে ফিগার
তবে সাদা পোশাক পরা সেই রহস্যময় ব্যক্তিত্ব কে হতে পারে: অনেক অনুমান আছে, কিন্তু লোকেরা ভাবতে পছন্দ করে যে এটি ছিল একটি অ্যাঞ্জেলো যিনি তাকে দেখেছিলেন এবং তাকে বাঁচিয়েছিলেন।
সবচেয়ে খারাপ ট্র্যাজেডিতে এই পর্বগুলি ভালভাবে বোঝায় এবং আমাদের বুঝতে পারে কিভাবে দূরদর্শিতাএকটি আলো এবং একটি আশা প্রদান.
এছাড়াও ধর্ম যাজক যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন এবং যারা বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের জন্য প্রার্থনা করুন।
ছোটদের ধূলিময় মুখ, যা আমরা সমস্ত সামাজিক নেটওয়ার্কে এবং সংবাদে দেখতে পাই, সিরিয়া এবং তুরস্কে আঘাত হানার একমাত্র সুসংবাদ। মুখটা কেউ ভুলতে পারবে না Aya, মৃত্যুর মাঝে জীবনের অলৌকিকতার মুখ। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে এবং তার মৃত মায়ের সাথে নাভির কর্ড দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল। আর ৬ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত উদ্ধার হওয়া ৭ মাস বয়সী শিশুটিকে আমরা কীভাবে ভুলতে পারি?
এখন বেঁচে থাকা দেবদূতদের তালিকায় 5 বছর বয়সী ছেলেটি যুক্ত হয়েছে যেন সাক্ষ্য দেয় যে জীবন কখনও কখনও মৃত্যুর চেয়েও শক্তিশালী।